জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে নতুন গুঞ্জন সৃষ্টি হয়েছে। ২০২৫ সালেই হতে পারে অনেক প্রত্যাশার এ নির্বাচন। শিক্ষা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টার বক্তব্যেও নির্বাচন নিয়ে সরকারের ভাবনা ফুটে উঠেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর নানামুখী চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে ভারতের সঙ্গে টানাপোড়েন নতুন মাত্রা পেয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে রোডম্যাপ ঘোষণাসহ দ্রুত নির্বাচনের দাবি উঠেছে। দ্রব্যমূল্য, মূল্যস্ফীতিসহ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও কঠিন চ্যালেঞ্জে সরকার। এই বাস্তবতায় সরকারের ভিতরেও নির্বাচন প্রশ্নে দ্রুততার তাগিদ তৈরি হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। অন্তর্বর্তী সরকারের একাধিক উপদেষ্টার বক্তব্যে আগামী বছরের মধ্যেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ইঙ্গিত মিলেছে। যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন চাইছে রাজনৈতিক দলগুলো। সেই আলোকে তারা রাজনৈতিক মাঠ গুছিয়ে নিচ্ছে। একই সঙ্গে নির্বাচনি জোট নিয়েও চলছে দেনদরবার। সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। আগামী বছরের ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন। এ ছাড়া সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতিমূলক কাজ এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। সংসদীয় আসনের সীমানাসংক্রান্ত অভিযোগগুলো পর্যালোচনা করছে ইসি।বিস্তারিত