1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
অতীত সরকার একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিল :সালাহউদ্দিন আহমদ সেতুর নাম পরিবর্তনকে কেন্দ্র করে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হামলা, পণ্ড হলো আয়োজন ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে ৯১৬ জনের মৃত্যু, ২৭৪ জন নিখোঁজ গোয়ার বাগা বিচে নাইটক্লাবের অগ্নিকাণ্ডে ২৩ জনের মৃত্যু, তদন্ত শুরু সহকারী শিক্ষকদের আন্দোলনের মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু বিশ্বের দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় লাহোর শীর্ষে, ঢাকার অবস্থান তৃতীয় খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসায় সরকারের সহযোগিতা অব্যাহত জুলাই–আগস্ট আন্দোলন: কুষ্টিয়ায় ছয় হত্যাসহ আট অভিযোগে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

জাতীয় ক্রিকেট লিগে খুলনার বিপরীতে বরিশালের দাপুটে জয়

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫
  • ২৩ বার দেখা হয়েছে

বরিশালকে ফলোঅনে ফেলে দিয়ে খুলনা ৩৮ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে সহজেই জয়লাভ করে। ১০ ওভার ৫ বলেই মাত্র ৩৮ রান তাড়া করে খুলনা। তবে লক্ষ্যে পৌঁছানোর পথে তারা ৩ উইকেট হারিয়েছে। ম্যাচের ফলাফল ত্বরান্বিত হলেও বরিশালের বল হাতে কিছু প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা ছিল।

প্রথম ইনিংসে খুলনার শক্তিশালী স্কোর
খুলনা প্রথম ইনিংসে ৩১৩ রান সংগ্রহ করেছিল। এক পর্যায়ে ১৯৩ রানে ৭ উইকেট হারানোর পর জিয়াউর রহমান ও শেখ পারভেজ রহমান জীবন দলকে ৩০০ পার করান। ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক জিয়া ৫টি চার ও ৪টি ছক্কায় ৯১ বলে ৬৯ রান করেন। এছাড়া ৯ নম্বরে নেমে জীবন ৯৮ বলে ৭৩ রান করেন, যাতে ৫টি করে চার-ছক্কা ছিল।

দলের অন্য গুরুত্বপূর্ণ রান সংগ্রাহকরা হলেন উইকেটরক্ষক ইমরানউজ্জামান (৭৮ বলে ৪৩), সৌম্য সরকার (৬২ বলে ৩৭), এবং এনামুল হক (৪৪ বলে ৩০)। বরিশালের রুয়েল মিয়া ও মঈন খান ৩টি করে উইকেট শিকার করেন।

আফিফ হোসেনের স্পিন জাদু
প্রথম ইনিংসে আফিফ হোসেন ধ্রুব খুলনার হয়ে চমৎকার বোলিং করেন। তিনি ১০ ওভার ৫ বরিশালকে ফলোঅনে ফেলে দিয়ে খুলনা ৩৮ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে সহজেই জয়লাভ করে। ১০ ওভার ৫ বলেই মাত্র ৩৮ রান তাড়া করে খুলনা। তবে লক্ষ্যে পৌঁছানোর পথে তারা ৩ উইকেট হারিয়েছে। ম্যাচের ফলাফল ত্বরান্বিত হলেও বরিশালের বল হাতে কিছু প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা ছিল।

প্রথম ইনিংসে খুলনার শক্তিশালী স্কোর
খুলনা প্রথম ইনিংসে ৩১৩ রান সংগ্রহ করেছিল। এক পর্যায়ে ১৯৩ রানে ৭ উইকেট হারানোর পর জিয়াউর রহমান ও শেখ পারভেজ রহমান জীবন দলকে ৩০০ পার করান। ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক জিয়া ৫টি চার ও ৪টি ছক্কায় ৯১ বলে ৬৯ রান করেন। এছাড়া ৯ নম্বরে নেমে জীবন ৯৮ বলে ৭৩ রান করেন, যাতে ৫টি করে চার-ছক্কা ছিল।

দলের অন্য গুরুত্বপূর্ণ রান সংগ্রাহকরা হলেন উইকেটরক্ষক ইমরানউজ্জামান (৭৮ বলে ৪৩), সৌম্য সরকার (৬২ বলে ৩৭), এবং এনামুল হক (৪৪ বলে ৩০)। বরিশালের রুয়েল মিয়া ও মঈন খান ৩টি করে উইকেট শিকার করেন।

আফিফ হোসেনের স্পিন জাদু
প্রথম ইনিংসে আফিফ হোসেন ধ্রুব খুলনার হয়ে চমৎকার বোলিং করেন। তিনি ১০ ওভার ৫ বল করে ৩১ রান দিয়ে ৬ উইকেট নেন, যা বরিশালের জন্য বড় ধাক্কা ছিল। আফিফের হ্যাট্রিকসহ বরিশাল মাত্র ১২৬ রানে অলআউট হয়ে যায়। আফিফের স্পিন ঘূর্ণিতে বরিশালের ব্যাটাররা কোনোভাবেই নিজেদের সামলে রাখতে পারেননি।

বরিশালের দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যর্থতা
বরিশাল দ্বিতীয় ইনিংসেও তেমন ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে পারেনি। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে তারা ৩৯ ওভার ২ বল খেলে ৪ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রান সংগ্রহ করে। তৃতীয় দিন ১০৫ রান যোগ করতে পারলেও তারা বাকি ৬ উইকেট হারিয়ে ২২৪ রানে গুটিয়ে যায়। বরিশালের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন শামসুর রহমান শুভ, আর ইফতেখার হোসেন ইফতির ব্যাট থেকে আসে ৪০ রান।

শাহরুখের তারকা পারফরম্যান্স ও ম্যাচের ফলাফল
দ্বিতীয় ইনিংস শেষে, বরিশাল ৩৫০ রান করে মাত্র ৩৮ রানের টার্গেট দেয় খুলনাকে। তবে ৩৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে খুলনা ৩ উইকেট হারানোর পরও জয় নিশ্চিত করে। এনামুল হক বিজয়, সৌম্য সরকার, এবং ইমরানউজ্জামান ফিরে গিয়েছিলেন ড্রেসিংরুমে। অমিত মজুমদার ২২ রানে এবং ইয়াসিন মজুমদার ৪ রানে অপরাজিত ছিলেন। খুলনা ১০ দশমিক ৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়লাভ করে।

উপসংহার
এই ম্যাচে খুলনার জন্য বড় সাফল্য এসেছে, বিশেষত আফিফ হোসেন ধ্রুবের অসাধারণ বোলিং পারফরম্যান্সের মাধ্যমে। বরিশালের বিপক্ষে জয় পেতে খুলনা দলের সকল সদস্যের সামগ্রিক দক্ষতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ম্যাচে বরিশালের ব্যাটিং লাইন আপ বেশ দুর্বল প্রতিভা দেখিয়েছে, বিশেষত তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে।বল করে ৩১ রান দিয়ে ৬ উইকেট নেন, যা বরিশালের জন্য বড় ধাক্কা ছিল। আফিফের হ্যাট্রিকসহ বরিশাল মাত্র ১২৬ রানে অলআউট হয়ে যায়। আফিফের স্পিন ঘূর্ণিতে বরিশালের ব্যাটাররা কোনোভাবেই নিজেদের সামলে রাখতে পারেননি।

বরিশালের দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যর্থতা
বরিশাল দ্বিতীয় ইনিংসেও তেমন ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে পারেনি। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে তারা ৩৯ ওভার ২ বল খেলে ৪ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রান সংগ্রহ করে। তৃতীয় দিন ১০৫ রান যোগ করতে পারলেও তারা বাকি ৬ উইকেট হারিয়ে ২২৪ রানে গুটিয়ে যায়। বরিশালের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন শামসুর রহমান শুভ, আর ইফতেখার হোসেন ইফতির ব্যাট থেকে আসে ৪০ রান।

শাহরুখের তারকা পারফরম্যান্স ও ম্যাচের ফলাফল
দ্বিতীয় ইনিংস শেষে, বরিশাল ৩৫০ রান করে মাত্র ৩৮ রানের টার্গেট দেয় খুলনাকে। তবে ৩৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে খুলনা ৩ উইকেট হারানোর পরও জয় নিশ্চিত করে। এনামুল হক বিজয়, সৌম্য সরকার, এবং ইমরানউজ্জামান ফিরে গিয়েছিলেন ড্রেসিংরুমে। অমিত মজুমদার ২২ রানে এবং ইয়াসিন মজুমদার ৪ রানে অপরাজিত ছিলেন। খুলনা ১০ দশমিক ৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়লাভ করে।

উপসংহার
এই ম্যাচে খুলনার জন্য বড় সাফল্য এসেছে, বিশেষত আফিফ হোসেন ধ্রুবের অসাধারণ বোলিং পারফরম্যান্সের মাধ্যমে। বরিশালের বিপক্ষে জয় পেতে খুলনা দলের সকল সদস্যের সামগ্রিক দক্ষতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ম্যাচে বরিশালের ব্যাটিং লাইন আপ বেশ দুর্বল প্রতিভা দেখিয়েছে, বিশেষত তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com