1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৪১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

বাংলাদেশি ব্যাটিং ব্যর্থতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হার

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫
  • ২৮ বার দেখা হয়েছে

খেলাধুলা ডেস্ক:
চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বাংলাদেশ ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ১৪ রানে পরাজিত হয়েছে। নির্ধারিত ২০ ওভারে প্রথমে ব্যাট করে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৪৯ রান করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জবাবে, বাংলাদেশ ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩৫ রানে থামে। বাংলাদেশি ব্যাটারদের ডট বলের সংখ্যা এবং ব্যাটিং ব্যর্থতা দলকে হারানোর মূল কারণ হিসেবে উঠে এসেছে।

বাংলাদেশের ব্যাটাররা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলিং আক্রমণের সামনে তেমন প্রতিরোধ গড়তে পারেননি। যদিও বোলাররা প্রতিপক্ষকে কম রানে আটকে রাখতে সক্ষম হন, তবুও ব্যাটিং ব্যর্থতায় ম্যাচের ফল তাদের পক্ষে আসেনি। ডট বলের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ছিল, যা ম্যাচের গতিকে প্রতিকূল করে তোলে। বিশেষ করে, বাংলাদেশের ব্যাটাররা শুরু থেকেই চাপের মধ্যে ছিলেন এবং ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন।


ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তানজিদ তামিম বলেন, “এই জায়গাটা যদি আমরা একটু ডট বলগুলো কমাতে পারতাম, তাহলে হয়তো আমাদের চাপটা একটু কম হতো। কিন্তু হয় নাই। এটা আমাদের খুঁজে বের করতে হবে যে, কীভাবে ডট বল আরও কম করে খেলাটাকে আগে নিয়ে যাওয়া যায়।” তিনি আরও যোগ করেন, “হয়তো আমাদের জন্য একটা খারাপ সময় যাচ্ছে। আমরা ধারাবাহিকভাবে ওইভাবে ব্যাটসম্যানরা তৈরি করতে পারছি না। আমাদের খুঁজে বের করতে হবে, আমরা কীভাবে ধারাবাহিক হতে পারি এবং কীভাবে এই মাঝের ওভারগুলোতে আরও ডট বলের সংখ্যা কমিয়ে খেলাটাকে বড় করতে পারি। এটাই আমাদের সবাই মিলে খুঁজে বের করতে হবে।”


নিজে ফিফটি করার পরেও বাংলাদেশ দলের হার নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন তামিম। তিনি বলেন, “আসলে ম্যাচ না জেতায় কিছুর ভ্যালু থাকে না। উইকেট যেমন ছিল, সেট ব্যাটারদেরই শেষ করতে হয় এখানে। একটু স্কিডি ছিল, আসছিল না ব্যাটে। নতুন ব্যাটারদের জন্য এই উইকেট একটু কঠিন ছিল। আমার কাছে মনে হয়, আমি যদি শেষ পর্যন্ত থাকতে পারতাম, ম্যাচটা বের হয়ে যেতো।”


বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের যে সমস্যা ছিল, তা নিয়ে জাতীয় দলের কোচিং স্টাফরা চিন্তিত। ডট বলের সংখ্যা কমানোর পাশাপাশি আরও কার্যকরী ব্যাটিং পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। এই হার বাংলাদেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা হতে পারে, যেখানে দলকে ব্যাটিংয়ে আরও ধারাবাহিকতা ও শৃঙ্খলা আনার দিকে মনোযোগ দিতে হবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে এই পরাজয়ের পর বাংলাদেশ আরও একবার অনুভব করেছে যে, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ব্যাটারদের কম ডট বল খেলা ও দৃঢ় মনোবলের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। দলের আসন্ন ম্যাচগুলিতে এই বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com