1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৩৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন ঘটনার মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দা প্রধান গ্রেফতার

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫
  • ২৮ বার দেখা হয়েছে

জাতীয় ডেস্ক

দক্ষিণ কোরিয়ায় ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে সামরিক আইন ঘোষণার ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী হোয়াং কিয়ো-আন এবং জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনআইএস)-এর সাবেক প্রধান চো তে-ইয়ংকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ইয়নহ্যাপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার (১২ নভেম্বর) হোয়াংকে বিদ্রোহে উসকানি দেওয়ার অভিযোগে আটক করা হয়েছে। অপরদিকে, চো তে-ইয়ংকে গোয়েন্দা আইনের লঙ্ঘন এবং দায়িত্বে অবহেলার কারণে গ্রেফতার করা হয়েছে।

হোয়াং সামরিক আইন ঘোষণার পর সামাজিক মাধ্যমে জাতীয় পরিষদের স্পিকারকে গ্রেফতার করার আহ্বান জানান এবং নির্বাচনী জালিয়াতি নির্মূলের দাবি তোলেন। চো তে-ইয়ংয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগে বলা হয়েছে, তিনি সামরিক আইন প্রণয়নের পরিকল্পনা জানতেন, তবে তা সংসদকে জানানো হয়নি।

উল্লেখ্য, সামরিক অভ্যুত্থান ঘটনার মূল অভিযুক্ত দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল বর্তমানে কারাগারে বিচারাধীন আছেন। তার বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ আনা হয়েছে যে, তিনি উত্তর কোরিয়ায় গোপনে ড্রোন পাঠিয়ে সংঘাত উসকে দিতে চেয়েছিলেন, যা তার সামরিক শাসন বৈধতা দেওয়ার প্রচেষ্টা হিসেবে ধরা হচ্ছে।

ইউন ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে সেনা পাঠিয়ে সংসদ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু ব্যর্থ হন। এ ঘটনায় তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে প্রথম sitting প্রেসিডেন্ট হিসেবে গ্রেফতার হন। বর্তমানে তার স্ত্রী কিম কিয়ন-হিও দুর্নীতি মামলায় কারাগারে আছেন।

এই গ্রেফতার কার্যক্রম দেশটির রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং সামরিক শাসনের প্রতি জনগণের প্রতিক্রিয়াকে নতুনভাবে আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে এসেছে। সামরিক আইন সংক্রান্ত ঘটনা এবং সংশ্লিষ্ট উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আদালতের কার্যক্রম দেশের বিচার ব্যবস্থার স্বচ্ছতা এবং শাসনের সীমা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

মোট বিবেচনায়, এই মামলা দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে ধরা হচ্ছে, যেখানে ক্ষমতাসীন ও সাবেক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের কর্মকাণ্ডের জন্য বিচার ব্যবস্থার আওতায় আনা হয়েছে।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com