1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০৩:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
কলকাতায় হোটেলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৪ সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস, কোথাও কোথাও হতে পারে শিলাবৃষ্টি আইকিউএয়ারের তথ্য ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিতে জালিয়াতি এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট ♦ ২৫ হাজার কোটি টাকা লুটপাট ♦ ৫ কোটির নিচে মিলত না লাইসেন্স ♦ সিন্ডিকেটকে দিতে হতো কর্মীপ্রতি ১ লাখ ৫২ হাজার টাকা চাঁদা ♦ সিন্ডিকেট থেকে মুক্তি চায় ৪৫৩ রিক্রুটিং এজেন্সি CA asks police to regain people’s trust CA agrees to enhance connectivity with Baku, seeks Azerbaijanian investment US positive over the reciprocal tariff issue: Dr Salehuddin উদ্দীপনের ২০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক সচিব মিহির কান্তির বিরুদ্ধে ৬ মামলা নাহিদকে ‘আগামীর প্রধানমন্ত্রী’ বললেন হাসনাত

খানসামায় দারিদ্র্য আর প্রতিকূলতা জয় করে সফল ভ্যানচালকের মেয়ে সূর্বণা

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৯ মে, ২০১৭
  • ১০২ বার দেখা হয়েছে

মোঃরকিবুল ইসলাম (রকি), খানসামা(দিনাজপুর) প্রতিনিধি : দিনাজপুর জেললার খানসামায় দরিদ্র্যতাকে উপেক্ষা করে এসএসসিতে জিপিএ-৫ অর্জন করেছে নাজমুন আরা সুবর্ণা।
সে উপজেলার গোয়ালডিহি ইউনিয়নের হাসিমপুরের পালোয়ানপাড়ার ভ্যান চালক ওবায়দুর রহমানে কন্যা। দুই বোনের মধ্যে সুবর্ণা বড়।
সে এ বছর হাসিমপুর আওকড়া মসজিদ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মানবিক বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। বিদ্যালয়টি উচ্চ বিদ্যালয় শাখার অনুমতি প্রাপ্ত হয়ে দ্বিতীয়বারের এস এস সি ব্যাচের পরীক্ষার্থী সূর্বণা।
ভ্যান চালাক পিতার উপার্জন আর মায়ের হাঁস-মুরগি পালনের অর্থে চলা সংসারে শত কষ্ট থাকলে অভাব-অনটনকে পাত্তা দেয়নি সুবর্ণা। সে তার ভবিষ্যত আলোকিত করতে পড়া লেখার সাথে গভীর বন্ধুত্ব গড়ে তুলেছে। তারই পড়ালেখার প্রতি এত আগ্রহ দেখে তার পড়ালেখার খরচ চালাতে অনেক সময় বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন।
সুবর্ণা ২০১৪ সালে ওই বিদ্যালয় থেকে জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ অর্জন করে ট্যালেন্টপুল বৃত্তি প্রাপ্ত হয়। এছাড়াও ২০১৬ সালে উপজেলা পর্যায়ে মেধা অন্বেষণে অংশ গ্রহণ করে প্রথম স্থান এবং একই সালে রচনা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে। তার অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও প্রতিভা দেখে উপজেলা প্রশাসন পড়া লেখার খরচ চালাতে নগদ অর্থ প্রদান করেন।
সুবর্ণার ইচ্ছা সুশিক্ষিত হয়ে স্কুল শিক্ষক হওয়া। সে লক্ষ অর্জনে পরিবারের হাজারো অভাব-অনটনকে উপেক্ষা করে পড়া লেখা করতে চায় সুবর্ণা। তার মা বাবার ইচ্ছা মেয়ের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখার। এজন্য তারাও সাধ্যমত সহযোগিতা করছে মেয়েকে। তার ছোট বোন মোবাশ্বিরা ইতি একই বিদ্যালয়ে ৭ম শ্রেণিতে অধ্যয়ন করছে।
এবিষয়ে সূর্বণার বাবা ওবায়দুর রহমান জানান, মেয়ের ইচ্ছাশক্তি আমাদেরকে আশার আলো দেখাচ্ছে ।
অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনিসুল হক চৌধুরী জানান, মেয়েটির পারিবারিক অবস্থা ভালো নয় তবে তার পড়া লেখা ভালো। আমরা তার জীবনে সফলতার জন্য সাধ্যমতে সহযোগিতা করব।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com