রাজনীতি এখন আর রাজনীতিবিদদের হাতে নেই বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তাদের মতে রাজনীতি ক্রমশ চলে যাচ্ছে অন্যদের দখলে। বিশেষ করে সামজের নানা স্তরে আমলাতন্ত্র প্রবলভাবে জেঁকে বসায় অনেকটাই পিছু হটতে
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চাপ ‘সহায়ক শক্তি’ হলেও বিএনপির সামনে অগ্নিপরীক্ষা। মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও নতুন ভিসা নীতি, বিদেশিদের বক্তব্য-বিবৃতিসহ নানা কৌশলে যতই ‘চাপ’ সৃষ্টি করুক না কেন–
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কর্মপরিকল্পনা নিয়েছে আওয়ামী লীগ। মাঠের বিরোধী বিএনপি অংশ নেবে, এমনটা ধরেই নির্বাচনী রোডম্যাপ তৈরি করছে ক্ষমতাসীনরা। চলছে ইশতেহার প্রণয়নের কাজ। তৃণমূলে চলছে কেন্দ্রভিত্তিক কমিটি
বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীকে গুম-খুন এবং নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত– এমন অভিযোগ এনে পুলিশের ৬৩২ জনের তালিকা তৈরি করেছে বিএনপি। বিদেশি দূতাবাস ও মানবাধিকার সংস্থায় এদের বিরুদ্ধে নালিশ করছে বলে দলীয় সূত্রে
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় ‘মনোনয়ন মিস’ শঙ্কায় আওয়ামী লীগের নেতা ও দলীয় সংসদ সদস্যরা। চ্যালেঞ্জিং ভোটের প্রস্তুতি হিসেবে বিতর্কিত ও অজনপ্রিয় নেতাদের এবার মনোনয়ন না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন
দৃষ্টি এখন জাতীয় নির্বাচনে। ছয় মাস আগেই চাপা উত্তেজনা। কূটনৈতিক দরবারে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, এমপি-মন্ত্রী ও সুশীল সমাজের দৌড়ঝাঁপ। আন্তর্জাতিক নানা হস্তক্ষেপে সংলাপের পক্ষে-বিপক্ষে সমিকরণ চলছে। আওয়ামী লীগ বলছে— সংসদের
নিজস্ব প্রতিবেদক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন বিএনপি আসুক বা না আসুক, সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন হবে। মঙ্গলবার (১৩ জুন) হাজারীবাগ মাঠে ঢাকা
ঢাকা-১৭ আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশী সবাইকে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল সোমবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী
‘অতীতের আন্দোলন ঢাকা মহানগরের কারণে ব্যর্থ হয়েছে’-এমন অভিযোগ করে আসছেন বিএনপির তৃণমূল নেতারা। সেই অভিযোগ আমলে নিয়ে এবার ঢাকা মহানগরকেন্দ্রিক আন্দোলন জোরদারের দিকে বেশি নজর দিচ্ছে দলটি। অতীত অভিজ্ঞতা থেকে
দীর্ঘ এক দশক পর রাজধানীতে প্রকাশ্যে সমাবেশ করল নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন হারানো জামায়াতে ইসলামী। চলমান সরকারবিরোধী আন্দোলনসহ নানা দিক দিয়ে চাপে থাকা সরকার কি বাধ্য হয়েই জামায়াতের প্রতি নমনীয় হয়েছে,