নায়কের সঙ্গে বনেবাদাড়ে দৌড়ানো, গান করা, ভিলেন নায়িকাকে তুলে নিল নায়কের ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য, জমিদারপুত্র বিয়ে করল দরিদ্র ঘরের এক মেয়েকে। এমন সব চিত্র এখনো দেখা যায় ঢাকাই চলচ্চিত্রে।
বাংলাদেশে সত্তর থেকে নব্বই দশক পর্যন্ত দেশীয় বাংলা ধারাবাহিক নাটকের জনপ্রিয়তা থাকলেও নব্বইয়ের শেষ দিকে এসে তা দর্শক হারায়। এর কারণ, মানের অভাব ও পর্যাপ্ত কনটেন্ট নেই। বর্তমান সময়ের দেশীয়
গত ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘বরবাদ’ সিনেমা সিঙ্গেল স্ক্রিন ও মাল্টিপ্লেক্সে চুটিয়ে ব্যবসা করছে। সিনেমাটির দারুণ এই ব্যবসার পরেও খুশি হতে পারেননি এর প্রযোজক শাহরিন আক্তার সুমি। ছবিটি মুক্তির পর তার দাবি
একটি চলচ্চিত্রকে দর্শকের সামনে সুনিপুণভাবে উপস্থাপন করে সেই চলচ্চিত্রটির পোস্টার। আবার বলা যায় চলচ্চিত্রকে দর্শকদের কাছে আকর্ষণীয় করতে বড় ভূমিকা রাখে পোস্টার। যা দেখে প্রথমে দর্শক চলচ্চিত্র দেখতে আগ্রহী হয়।
১৯৫৯ সালে ফতেহ লোহানী পরিচালিত ‘আসিয়া’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে অভিনেত্রী সুমিতা দেবীর। এ অভিনেত্রীর জন্ম ব্রাহ্মণ পরিবারে। তখন তাঁর নাম ছিল হেনা ভট্টাচার্য। চলচ্চিত্রে আসার আগেই সুমিতা দেবীর
ঢাকাই চলচ্চিত্রে আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা নিয়ে অভিনয় করেছেন তারা। পেয়েছেন জাতীয় সম্মাননা। অনেকে আবার আন্তর্জাতিক সম্মানও প্রাপ্তির ঝুলিতে ভরেছেন। তবে দর্শকপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা অবস্থাতেই হঠাৎ করে অভিনয় ছাড়েন তারা। কিন্তু কেন?
বিনোদন ডেস্ক নাটক-সিনেমার ইনডোর শুটিংয়ের জন্য উত্তরা যেন এক ‘শুটিং পাড়া’। সে কারণেই কাজের সুবিধার্থে এখানকার একটি ১০তলা সাদা ভবনে পরিবারসহ থাকেন দেশের জনপ্রিয় ২০ জন তারকা। জনপ্রিয়
বিনোদন ডেস্ক মদ্যপ অবস্থায় উবার চালককে মারধর করায় কণ্ঠশিল্পী মাইনুল আহসান নোবেলকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার (১৯ জুলাই) মধ্যরাতে রাজধানীর কল্যাণপুর থেকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে থানায় নিয়ে
বাংলাদেশের অনেক নায়িকা বা অভিনেত্রী অভিনয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের পেশার সঙ্গে জড়িত। কেউ ব্যবসায়ী, কেউ শিক্ষকতা, কেউবা ব্যাংক বা বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল ফার্মে কর্মরত, কেউ ইন্টেরিয়র ফার্ম আর ফ্যাশন হাউস খুলেছেন,
খ্যাতনামা চিত্রপরিচালক বজলুর রাশেদ চৌধুরী ২০০৮ সালে নির্মাণ করেন ‘বধূ তুমি কার’ ছবিটি। এতে নায়ক ছিলেন মান্না। কিন্তু ছবির কাজ শুরু হওয়ার আগেই মান্নার মৃত্যু হলে রিয়াজ-শাবনূর ও নতুন ছেলে