1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
ওসমান হাদির মৃত্যুর দায় সরকারের: রুমিন ফারহানা শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ শেষে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় ছাত্রশিবির নেতার মৃত্যু শহিদ ওসমান হাদির মরদেহ কবি নজরুলের পাশে সমাহিত করার সিদ্ধান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থায় উন্নতি ছায়ানট ভবনে হামলা ও লুটপাট: সিসিটিভি ফুটেজ দেখে চিহ্নিত হবে হামলাকারীরা তারে্ক রহমান ট্রাভেল পাস পেয়েছেন, ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরবেন ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ শহিদ ওসমান হাদির বিচারের দাবিতে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবে ইনকিলাব মঞ্চ শফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে সাংবাদিকের প্রশ্ন: একাত্তরের ভূমিকার জন্য ক্ষমা চাওয়ার দাবি রাশিয়ার নতুন হাইপারসনিক ও পারমাণবিক ক্ষমতাসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র ‘ওরেশনিক’ বেলারুশে মোতায়েন

লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রীর ওপর বন্দুক হামলা

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৭ মে, ২০২২
  • ২৮৯ বার দেখা হয়েছে

লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবদুল হামিদ আল-দিবেইবাহর ওপর বন্দুক হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। তবে তিনি অক্ষত রয়েছেন। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তার ওপরে এই হামলা চালায়। প্রধানমন্ত্রী আবদুল হামিদের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে নিজের বাসভবনে ফেরার সময় প্রধানমন্ত্রী আবদুল হামিদ আল-দিবেইবাহের গাড়িবহরে বন্দুক হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এটিকে স্পষ্টতই পরিকল্পিত একটি হত্যাচেষ্টা বলে উল্লেখ করেছে সূত্রটি। বন্দুক হামলার পর হামলাকারীরা পালিয়ে যায় এবং এ বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, তারা এই হামলার ঘটনার কোনো ছবি বা ভিডিও ফুটেজ পায়নি এমনকি হামলার পরবর্তী অবস্থারও কোনো ছবি বা ফুটেজ তাদের হাতে আসেনি। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী আবদুল হামিদ আল-দিবেইবাহকে হত্যাচেষ্টার প্রত্যক্ষদর্শী কোনো ব্যক্তির সঙ্গেও তারা কথা বলতে পারেনি।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে দুর্বৃত্তদের হত্যাচেষ্টার শিকার হয়েছিলেন লিবিয়ার প্রভাবশালী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ফাতি বাশাগা। যদিও সেসময় তিনি অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পান।

২০১১ সালে আরব বসন্তের প্রভাবে বিক্ষোভ ও গৃহযুদ্ধে লিবিয়ার দীর্ঘদিনের একনায়ক শাসক মুয়াম্মার আল-গাদ্দাফির ক্ষমতাচ্যুতি ও নিহত হওয়ার পর দেশটি দুই পক্ষে বিভক্ত হয়ে পড়ে।

জাতিসংঘ স্বীকৃত লিবিয়ার সরকার রাজধানী ত্রিপোলিসহ দেশটির পশ্চিমাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করছে। অন্যদিকে বেনগাজিকে কেন্দ্র করে মিসর, জর্ডান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সমর্থিত বিদ্রোহী জেনারেল খলিফা হাফতারের বাহিনী দেশটির পূর্বাঞ্চলের দখল নেয়।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com