1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৪৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
শহীদ শরিফ ওসমান হাদির সমাধি সংক্রান্ত ভুয়া ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানোর অভিযোগ জধানীর হাতিরঝিল থানাধীন ওয়ারলেস মোড় এলাকায় একটি বাসা থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনঃনির্ধারণ করল টিএফআই সেল মামলার অভিযোগ গঠনের তারিখ ধানমন্ডিতে ছায়ানট ভবনে হামলা ও লুটপাট, অগ্নিসংযোগের ঘটনা তদন্তাধীন বিপিএলের দ্বাদশ আসর শুরু, অনলাইনে টিকিট বিক্রি শুরু আজ বছরের দীর্ঘতম রাত মুম্বাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নোরা ফাতেহি, চিকিৎসার পর অনুষ্ঠানে যোগ গণমাধ্যমে হামলার ঘটনায় সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন সালাহউদ্দিন আহমেদ বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের মনোনয়নপত্র উত্তোলন তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন ঘিরে অস্থিতিশীলতার চেষ্টার অভিযোগে ছাত্রদল নেতার বক্তব্য

১৫০০ নারীর অবরোধে আসামি ছাড়তে বাধ্য হলো সেনারা

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৬ জুন, ২০২৩
  • ১০২ বার দেখা হয়েছে

ভারতের মণিপুর রাজ্যে সহিংসতা ভয়াবহ আকার নিয়েছে। অনেকদিন ধরেই রাজ্যটিতে চলছে বিদ্রোহ। এমন অবস্থায় সেখানে সেনাবাহিনীর হাতে আটক থাকা ১২ বন্দিকে রোববার মুক্ত করে নিয়েছে ১২০০-১৫০০ নারীর একটি বিক্ষোভকারী দল। এটি রাজধানী ইম্ফলের পশ্চিম সীমান্তে ইথাম গ্রামের ঘটনা। এনডিটিভি, হিন্দস্তান টাইমস।

 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এতজন নারী একসঙ্গে অবরোধ করায় চাপের মুখে বন্দিদের ছাড়তে বাধ্য হয় ভারতীয় সেনা। তাদের শনিবার সকালে আটক করা হয়েছিল। বন্দিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তারা মেইতেই বিদ্রোহী গোষ্ঠী কাঙলেই ইয়ায়ুল কান্না লুপ-এর সদস্য। অতীতে ভারতীয় সেনার ওপর বহু হামলায় নাম জড়িয়েছিল এই গোষ্ঠীর।

শনিবার সকাল থেকে স্থানীয় ‘বিদ্রোহী’দের সঙ্গে সেনাদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় ১২ জনকে বন্দি করতে সক্ষম হয় ভারতীয় সেনা। পরদিন শত শত নারী একত্রিত হয়ে বন্দিদের মুক্তির দাবি করেন। প্রাণহানি এড়াতে দিনশেষে বন্দিদের মুক্তি দেয় সেনারা। ভারতীয় সেনার তরফে জানানো হয়েছে, পরিস্থিতি স্পর্শকাতর। তার গুরুত্ব বুঝেই বন্দিদের ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মহিলা পরিচালিত বিশাল বিক্ষুব্ধ জনতার বিরুদ্ধে বাহিনী শক্তি প্রয়োগ করলে বহু প্রাণহানি হতে পারত।

খবরে বলা হয়েছে, সেনাকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলা হয়েছিল। কিছুতেই তাদের এগোতে দেওয়া হচ্ছিল না। তার পরেই বাধ্য হয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যে গোষ্ঠীর সদস্যদের ছেড়ে দিতে হয়েছে, তারা ২০১৫ সালে ৬ ডোগরা ইউনিটের হামলার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরেই তাদের ধরার চেষ্টা চলছিল।

মণিপুরের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে বিক্ষোভে নারীদের ভূমিকা আলাদা করে নজর কাড়ছে বারবার। এর আগে তাদের প্রতিরোধের মুখে কখনো আটকা পড়েছে সেনাবাহিনীর গাড়ি, কখনো ফিরে আসতে হয়েছে সিবিআইয়ের তদন্তকারী দলকে। সেনার গাড়ির সামনে কয়েকশ মহিলা বসে পড়ে তাদের আটকে দেওয়ার ঘটনা ঘটে সম্প্রতি।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com