1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
শহীদ শরিফ ওসমান হাদির সমাধি সংক্রান্ত ভুয়া ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানোর অভিযোগ জধানীর হাতিরঝিল থানাধীন ওয়ারলেস মোড় এলাকায় একটি বাসা থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনঃনির্ধারণ করল টিএফআই সেল মামলার অভিযোগ গঠনের তারিখ ধানমন্ডিতে ছায়ানট ভবনে হামলা ও লুটপাট, অগ্নিসংযোগের ঘটনা তদন্তাধীন বিপিএলের দ্বাদশ আসর শুরু, অনলাইনে টিকিট বিক্রি শুরু আজ বছরের দীর্ঘতম রাত মুম্বাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নোরা ফাতেহি, চিকিৎসার পর অনুষ্ঠানে যোগ গণমাধ্যমে হামলার ঘটনায় সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন সালাহউদ্দিন আহমেদ বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের মনোনয়নপত্র উত্তোলন তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন ঘিরে অস্থিতিশীলতার চেষ্টার অভিযোগে ছাত্রদল নেতার বক্তব্য

ভোটের পরও ভয়াবহ হিংস্রতা ♦ থামছে না আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র বনাম নৌকা সমর্থকদের লড়াই ♦ সারা দেশে নিহত ১৫ আহত ২ হাজার ২০০, গুলিবিদ্ধ ১০০ ♦ হামলা লুট আগুন ৩৫০ ঘরবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ♦ ইসিতে ১০৫১ মামলা, চ্যালেঞ্জে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৪
  • ১৫৩ বার দেখা হয়েছে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে ভয়াবহ সহিংসতায় উত্তাল ছিল সারা দেশ। নির্বাচনের ১১ দিন পেরিয়ে গেলেও থামেনি সহিংসতার মাত্রা। রূপ নিচ্ছে রীতিমতো হিংস্রতায়। নির্বাচনের পর মঙ্গলবার পর্যন্ত দেশের অন্তত ৩৯ জেলায় সংঘর্ষ ঘটেছে। এসব ঘটনায় ১৫ জন নিহত, ১ হাজার ২০০ জনের বেশি আহত, ১০০ জনের বেশি গুলিবিদ্ধ হয়েছে। এ ছাড়া ৩৫০টির বেশি ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট ঘটেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নির্বাচনকেন্দ্রিক এসব সহিংস ঘটনার লাগাম টানা সম্ভব না হলে ভবিষ্যতে এর চরম মূল্য দিতে হবে। সৃষ্টি হতে পারে ভয়াবহ রকমের সামাজিক অস্থিরতার। যদিও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নেপথ্য ইন্ধনদাতা ও অপরাধীদের বিষয়ে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে। জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে ভয়াবহ সহিংসতায় উত্তাল ছিল সারা দেশ। ১৫ নভেম্বর তফসিল ঘোষণা থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশের বেশির ভাগ জেলায় নির্বাচন ঘিরে সংঘর্ষ, সংঘাত, হত্যা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট ঘটেছে। তবে নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার মাত্রা ছিল আরও তীব্র। গতকাল এ বিষয়ে পুলিশ সদর দফতরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশন) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইতোমধ্যে পুলিশ সদর দফতর থেকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট সব ইউনিটে। দলীয় পরিচয় দেখে অপরাধী শনাক্ত করা হবে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা করা হলে কোনো ছাড় নেই। সে যে-ই হোক না কেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে প্রয়োজনীয় সবকিছু করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনপূর্ব এবং নির্বাচনোত্তর সহিংসতা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি। তাতেও উল্লেখ করা হয়েছে, কোনো একটি নির্দিষ্ট দল কিংবা স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করাই সহিংসতার মূল কারণ। এসব ঘটনায় নির্মম মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। আহত ২ হাজার ২০০ জনের মধ্যে ১০০ জনের বেশি গুলিবিদ্ধ। ৩৫০টির বেশি ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, লুটপাট করেছে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকরা। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় দেশের অন্তত ৩৯ জেলায় সংঘর্ষ ঘটেছে। এসব ঘটনায় অন্তত পাঁচজন নিহত, ৪৫০ জনের বেশি আহত, ৬০ জনের বেশি গুলিবিদ্ধ এবং ৩০০টির বেশি ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট ঘটেছে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com