এ সেতু দিয়ে যান চলাচল শুরু হলে পদ্মার শরিয়তপুরের কাঁঠাল বাড়ি থেকে সরাসরি কুয়াকাটার সাথে প্রায় ২১৩ কিলোমিটার সড়কের নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন হবে।
এ সেতুটি দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে। এটির মাধ্যমে এখানকার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, পর্যটন শিল্পের বিকাশ এবং সর্বোপরি আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটবে। এ সেতুটি চালুর মাধ্যমে এ অঞ্চলের মানুষের স্বপ্ন ফেরিবিহীন যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে বলে মনে করছেন দক্ষিণাঞ্চলের সাধারণ মানুষ।
বরিশাল বিভাগের এ যাবতকালে নির্মিত সর্ববৃহৎ এ সেতুটি দিয়ে যান চলাচল শুরু হলে পটুয়াখালী-বরগুনা জেলাসহ উপকূলীয় ১০ উপজেলার অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থায় সৃষ্টি হবে অভূতপূর্ব উন্নয়ন।