1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৫৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষ্যে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠান, বক্তব্য দেবেন প্রধান উপদেষ্টা স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির উত্থানের অভিযোগ তুলে বিজয় দিবসে বিএনপির শপথ পুনর্ব্যক্ত নতুন ব্যবস্থার রাজনীতির কথা বললেন জামায়াত আমির, যুব ম্যারাথনে অংশ নিলেন হাজারো তরুণ ২৫ ডিসেম্বর আমি দেশে চলে যাচ্ছি, ইনশাআল্লাহ: তারেক রহমান ইরাকের বাগদাদে ইউরোপীয় বিমান পুনরায় অবতরণ শুরু তুরস্ক কৃষ্ণসাগর থেকে আসা অচল ড্রোন ভূপাতিত করেছে গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে ৪৫ জনের মরদেহ উদ্ধার মহান বিজয় দিবস স্বাধীনতার স্মৃতি ও কৃতজ্ঞতার প্রতিফলন : অভিনেত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়া বেঙ্গালুরুতে শিল্পা শেঠির মালিকানাধীন রেস্তোরাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নতুন ধারার রাজনীতির ঘোষণা দিল জামায়াতে ইসলামী, চার স্তম্ভে রাষ্ট্র গঠনের কথা আমিরের

যে শহরের বাসিন্দারা অফিসে যান বিমানে করে!

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২১
  • ১৭৩ বার দেখা হয়েছে
শহরে বসবাসরত সবার বাড়িতেই বিমান আছে। তা দিয়ে কেও যাচ্ছেন কাজে। কেউবা মনকে হালকা করতে বেরিয়ে পড়ছেন বিমান নিয়ে। এ এমন এক শহর যেখানে অলিগলি, ছোট-বড় রাস্তা বলে কিছুই নেই। একটাই পথ- তার পুরোটাই রানওয়ে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত এই শহরটির নাম ক্যামেরন পার্ক। ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত এই এলাকা আসলে মার্কিন সরকারের নথিভুক্ত কোনো শহর হয়। সবাই একে ফ্লাই-ইন রেসিডেন্সিয়াল কমিউনিটি হিসেবেই চিনে। সোজা কথায় এটি একটি এয়ারপার্ক। এই ধরনের কমিউনিটি মূলত বিমানপোতে গড়ে ওঠে।
বিভিন্ন মার্কিন গণমাধ্যমের খবরে দেখা যায়, শহরকে দুইভাগে ভাগ করে একটি রানওয়ে। বিমান অনায়াসে সেখানে ওঠানামা করতে পারে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্রের বহু বিমানপোত অকেজো হয়ে পড়েছিল। একইসঙ্গে অবসরপ্রাপ্ত পাইলটের সংখ্যাও ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছিলো। পাইলটের সংখ্যা ১৯৩৯ সালে ৩৪ হাজার থেকে বেড়ে ১৯৪৬-এ ৪ লাখে গিয়ে ঠেকে।
যুদ্ধে অংশ নেওয়া অবসরপ্রাপ্ত পাইলটদের আরামের অবসর দিতেই ফ্লাই-ইন রেসিডেন্সিয়াল কমিউনিটি গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নেয় মার্কিন কর্তৃকপক্ষ। যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক বিমান কর্তৃপক্ষ অকেজো বিমানপোতগুলো ঠিক করে অবসরপ্রাপ্ত বিমানচালকদের থাকার ব্যবস্থা করে দেয়। চেনা পরিচিত পরিবেশে থাকতে পাইলটদের ভালো লাগবে, এই ধারণা থেকেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
১৯৬৩ সালে সেই ভাবনা থেকেই তৈরি হয়েছিলো পার্কটি। একসময় নাম ছিলো ক্যামেরন পার্ক এয়ারপোর্ট। সেই নাম বদলে হয় ক্যামেরন পার্ক এয়ারপার্ক। শহরের প্রতিটি পরিবারেরই কোনও না কোনও সদস্য একসময় পাইলট বা বিমানচালক ছিলেন।
ক্যামেরন পার্ক এয়ারপার্কে হাতে গোনা ১২৪টি বাড়ি রয়েছে। তার মধ্যে ২০টি বাড়ি ফাঁকা পড়ে রয়েছে।
সেই সব বাড়ি সস্তায় বেঁচেও দিচ্ছেন অনেকে। ফেব্রুয়ারি মাসেই এমন একটি বাড়ির বিজ্ঞাপন প্রকাশ্যে আসে। ইন্টারনেটে দেওয়া সেই বিজ্ঞাপনে প্লেনের হ্যাঙ্গারসহ বাড়িটির দাম চাওয়া হয়েছিল মাত্র ৬ লাখ ৮৫ হাজার ডলার!
তবে ক্যামেরন পার্কের অধিকাংশ বাসিন্দা আরামেই আছেন। ছোট্ট শহর এ সুবিধার কমতি নেই। স্কুল, বাজার, হাসপাতাল, এমনকি শপিংমলও রয়েছে। আর যদি কিছু না পাওয়া যায় তা হলেই বা চিন্তা কীসের। প্লেনে চড়ে কাছের শহরে চলে যাওয়া তো মিনিট কয়েকের ব্যাপার মাত্র!
s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com