1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৩৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
হিথরো বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মানসিক সক্ষমতা নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে জুলাই অভ্যুত্থানের হত্যাকাণ্ড মামলার রায় ২০ জানুয়ারি জামায়াতে ইসলামীর তিন সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধি দল নির্বাচন কমিশনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ থেকে  রুমিন ফারহানার  স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ ডিএমপি নির্দিষ্ট এলাকা ও ড্রোন নিষেধাজ্ঞা জারি তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে টোলমুক্ত ঘোষণা দৃশ্যম ৩: গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র থেকে সরে গেলেন অক্ষয় খান্না আহমেদ শরীফের সভাপতি পদে প্রার্থী হওয়ার ভাবনা, শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে নতুন আলোচনা অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দুর বিচ্ছেদ: ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নতুন অধ্যায়

অর্থপাচারকারীদের তালিকা চেয়েছেন অর্থমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২১
  • ১৩২ বার দেখা হয়েছে

সংসদে বিরোধীদলের এমপিদের কাছে দেশের টাকা বিদেশে পাচারকারীদের তালিকা চেয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তালিকা দিলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

শনিবার ব্যাংকার সাক্ষ্য বহি বিল-২০২১ এর ওপর সংশোধনী প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে বিরোধীদলের সদস্যরা বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ করেন।

তাদের অভিযোগের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, একটা দেশের অর্থনীতির মূল বিষয় হচ্ছে ব্যাংকিং খাত। সবাই বলছে, আমরা অর্থনীতিতে ভালো করছি। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে আমাদের অর্থনীতিতে এগিয়ে আছি। যদি কেউ বলতে পারেন পিছিয়ে আছি, তবে দায়িত্ব নিয়ে বলছি, এর দায় নেবো। আমরা অর্থনীতির একটি চ্যালেঞ্জিং সময় পার করছি। আমাদের অর্জনগুলো বাদ দিলে আমরা এগুলো কীভাবে করতে পারলাম। কারা টাকা পাচার করছে তালিকা দিলে ব্যবস্থা নেবো। আপনারা পাচারকারীদের তালিকা দিন। অর্থপাচার আমি করি না, আপনারা তো করেন না। কারা পাচার করছে তালিকা না দিলে জানবো কীভাবে?
তিনি বলেন, আমরা যখন ক্ষমতায় আসি তখন গ্রাহকের সংখ্যা ছিল শতকরা ২৬ ভাগ। এখন গ্রাহকের সংখ্যা বেড়ে শতকরা ৭১ ভাগ হয়েছে। আমাদের এই সরকার যখন ২০০৮ সালে দায়িত্বভার গ্রহণ করে তখন আমানতের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা। এখন সেই পরিমাণ সাড়ে ৬ গুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখ ৩৯ হাজার ১৪শ’ কোটি টাকা। খেলাপি ঋণ নিয়ে কথা হয়েছে, খেলাপি ঋণ আমাদের দেশ সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে এখন সবচেয়ে কম। আমাদের আগের সরকার যখন দায়িত্বে ছিল, ২০০৬ সালে খেলাপি ঋণ ছিল ১৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। আমাদের বিদ্যমান খেলাপি ঋণের পরিমাণ সেপ্টেম্বর ২০২১ কোয়ার্টারে ১ লাখ ১ হজার ১৫০ কোটি টাকা, এটা ৮ দশমিক ১২ শতাংশ, সবচেয়ে নিচে আছে।

অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের প্রত্যেকটা ব্যাংক এখন লাভে আছে। লাভ বাড়ার কারণে করপোরেট ট্যাক্স যেখানে ২০০৬-২০০৭ সালে আমরা পেয়েছিলাম ২ হাজার ১৫ কোটি টাকা, এখন আমাদের করপোরেট টাক্স আসে শুধু ব্যাংকিং খাত থেকে আট হাজার ৫শ’ কোটি টাকা। ব্যাংকিং খাতে যারা অনিয়ম করেছে তাদের বিরুদ্ধে আমরা মামলা করেছি। ই-কমার্সের বিরুদ্ধেও মামলা করা হয়েছে। আমরা যখনই জানতে পারি তখনই মামলা করি। চলমান মামলার সংখ্যা দুই লাখ ৪৩ হাজার ৫১৮টি। এই মামলা আগে আরও অনেক বেশি ছিল, এখন সেটা কমানো হয়েছে। আমি মনে করি যে, আপনারা যা বলছেন, যদি ব্যবস্থা নেওয়ার মতো হয় আমরা ব্যবস্থা নেবো, আমি তো নিশ্চুপ থাকবো না। আপনারা আমাদের সাহা

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com