উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে শরীয়তপুর জেলার নওপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রাশেদ আজগর সোহেল মুন্সির কোন বিকল্প নেই বলে মনে করছেন এলাকাবাসী। শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নটির উন্নয়ন চোখে দেখার মত উন্নয়ন। এতে ইউনিয়নবাসী ও ভাতা ভোগীরা খুশি।
নড়িয়া উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নটি ধান ও পাট চাষের জন্য বিখ্যাত। এ ইউনিয়নের অধিকাংশ মানুষ কৃষিজীবি। তারা কৃষি কাজের উপর নির্ভর করে এবং মাঠে পরিশ্রম করে ফসল ফলায়। দীর্ঘ ৫ বছর যাবৎ সফল চেয়ারম্যান রাশেদ আজগর সোহেল মুন্সি দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি জনগণের সাথে নিয়ে ২০১৬ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে উন্নয়ন মূলক কাজ করছেন। গ্রামের ছোট ছোট রাস্তা পাঁকা করন, মসজিদে মসজিদে বিদ্যাুত, ইটের সোলিং, পাঁকা রাস্তা, মাটির রাস্তা, বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, বিধবা ভাতা, মাতৃকালীন ভাতা, ভিজিডির খাদ্য সহায়তা, সেনেটারী ল্যাট্রিন, হাট-বাজারের উন্নয়ন, করোনা কালীন সময়ে মাস্ক বিতরণ, হাত ধৌয়ার জন্য হ্যান্ড সেনেটারী এবং সচেতনা মূলক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। যাহা অতিতে কোন চেয়ারম্যানদের এসব কর্মকান্ড করতে দেখা যায়নি। ধনী-দরিদ্র সব মানুষই তার কাছে সমান বলে ইউনিয়নে হাজারো মানুষ জানান।
উন্নয়নের বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যান রাশেদ আজগর সোহেল মুন্সির সাথে কথা বললে তিনি জানান, জনগণ আমাকে ভোট দিয়েছেন ইউনিয়নের উন্নয়ন মূলক কাজ ও মানুষের পাশে থাকার জন্য। আমার সাধ্য মত চেষ্টা করে যাচ্ছি। দেখার মালিক আল্লাহ। যে কয়েক দিন বেঁচে আছি তত দিন যেন জনগনের পাশে থেকে ইউনিয়নের উন্নয়ন মূলক কাজ করতে পারি। এটিই আমার আশা, ভোট জনগণের হাতে যাকে খুশি তাকে দিবে, তবে আমি ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের পাশে থেকে উপকারের চেষ্টা করছি। তবে জনগণ আমার কথায় যাতে কষ্ট না পায় তার জন্য সর্বক্ষণিক চেষ্টা চালাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, আগামী ইউপি নির্বাচনে জনগণের ভোটে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে পারলে শিক্ষা ,স্বাস্থ ও কৃষির উন্নয়ন ঘটিয়ে আমার ইউনিয়নকে মডেল হিসেবে গড়ে তুলবো, ইনশআল্লাহ।