সাহাবুদ্দিন আহমদের মৃত্যুতে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ ব্যবসায়ী এসোসিয়েশনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলু গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করে মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
শোকবার্তায় বুলু বলেন, জাতির এক ক্রান্তিলগ্নে তিনি নিরবে এসেছিলেন, রাষ্ট্রপতি হিসেবেও নিরব ছিলেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত নিরবে থেকে নিরবে চলে গেলেন। তার মৃত্যুতে জাতি তার এক সূর্য সন্তানকে হারালো।
সকাল ১০টা ২০ মিনিটে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সাহাবুদ্দীন আহমদ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর।
২০০১ সালে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব থেকে অবসরে যাওয়ার পর গুলশানের বাসভবনে অনেকটা নিভৃত জীবন যাপন করছিলেন সাহাবুদ্দীন আহমদ। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি বার্ধ্যক্যজনিত বিভিন্ন অসুস্থতায় ভুগছিলেন।
সাহাবুদ্দীন আহমদের দুই ছেলে রাজধানীর গুলশানের বাসায় বাবার সঙ্গেই থাকেন। আর তার দুই মেয়ে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে রয়েছেন।
সাবেক প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ ১৯৯০ সালে এরশাদ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ছিলেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তাকে রাষ্ট্রপতি করা হয়।