1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:২০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগ, দ্রুত নিয়ন্ত্রণে বড় ক্ষতি এড়ানো চীনা পেশাজীবীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করল ভারত হাতিয়ায় অচল নৌ-অ্যাম্বুলেন্সে ব্যাহত জরুরি স্বাস্থ্যসেবা চার দশক পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ ও হলসংসদ নির্বাচন আয়োজনের উদ্যোগ গুলিবিদ্ধ ওসমান হাদির অবস্থা সংকটাপন্ন, উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা বাখেরআলী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত তসিকুল ইসলামের মরদেহ হস্তান্তর শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চায় ইনকিলাব মঞ্চ মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, ঝুঁকিপূর্ণ ৭২ ঘণ্টা পার করছেন গুগলে সর্বাধিক অনুসন্ধান হওয়া ভারতীয় হিসেবে উঠে এলেন ১৪ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশী সন্ত্রাসী হামলার পেছনের শক্তি প্রকাশের দাবি জামায়াত আমিরের

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয় ♦ পাঁচ মিনিটেই শেষ অনলাইনের টিকিট ♦ কাউন্টারে নয়, রেলের টিকিট মিলছে ফেসবুকে ♦ বিক্রেতারা পরিচয় দিচ্ছে রেল কর্মকর্তা হিসেবে ♦ সার্ভার জটিলতায় টাকা কাটলেও বাতিল হচ্ছে টিকিট

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৩০ বার দেখা হয়েছে

রেলের টিকিট নিয়ে ভোগান্তি থামছেই না। টিকিট কালোবাজারি এখন কাউন্টারের গণ্ডি পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে ডিজিটাল মাধ্যমে। সকাল ৮টায় ১০ দিন পরের অগ্রিম টিকিট অনলাইনে উন্মুক্ত করার দুই-পাঁচ মিনিটের মধ্যেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। অনেক সময় আসন ফাঁকা পাওয়া গেলেও সার্ভার জটিলতায় পেমেন্ট করা যাচ্ছে না। তবে বাড়তি টাকা দিয়ে ফেসবুকে মিলছে টিকিট। এজন্য প্রতি টিকিটের জন্য অতিরিক্ত গুনতে হচ্ছে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। টিকিট ক্রয় ও রেল ভ্রমণে যাত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র বাধ্যতামূলক করা হলেও মানা হচ্ছে না সেই নিয়ম। এই সুযোগটিকে কাজে লাগাচ্ছে টিকিট সিন্ডিকেট। রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিচয় দিয়ে অর্ধ শতাধিক ফেসবুক পেজ ও প্রোফাইল থেকে বিজ্ঞাপন দিয়ে ট্রেনের টিকিট বিক্রি করতে দেখা গেছে। এক্ষেত্রে একই টিকিট টেম্পারিং করে একাধিক যাত্রীর কাছে বিক্রির অভিযোগও রয়েছে। আবার বিকাশে টাকা নিয়ে টিকিট না দেওয়ার ঘটনাও আছে। দিনের পর দিন এই অনিয়ম চললেও নীরব দর্শকের ভূমিকায় রেলওয়ে। অভিযোগ রয়েছে, খোদ রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাই এই টিকিট কালোবাজারি চক্রের হোতা, যার ভাগ যায় ওপর মহল পর্যন্ত। এ কারণে রেল ভ্রমণের সময় জাতীয় পরিচয়পত্র দেখানো বাধ্যতামূলক হলেও তা যাচাই করা হয় না। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন মানুষের জাতীয় পরিচয়পত্র ও ফোন নম্বর ব্যবহার করে প্রতারক চক্র টিকিট কিনে রাখে এবং পরবর্তীতে বেশি দামে বিক্রি করে। গত ২৪ অক্টোবর পরিবারসহ কক্সবাজার থেকে ঢাকায় ফেরার কথা ছিল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার শাহরিয়ার নাফিসের। দরকার চারটি আসন। অনলাইনে টিকিট কিনতে ১৪ অক্টোবর সকাল ৮টার আগেই রেলের ওয়েবসাইটে লগইন করে অপেক্ষা করতে থাকেন। ৮টায় টিকিট উন্মুক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই দেখেন কোথাও একসঙ্গে চারটি আসন ফাঁকা নেই। কেবিনগুলোতেও একটি-দুটি করে আসন বুক করা। টিকিট না পেয়ে ফেসবুকে টিকিটের বিজ্ঞাপন দেখে ০১৩৩৮৭৪৮৪৯৭ নম্বরে যোগাযোগ করেন। নিজেকে রেলের উপপরিচালক (চট্টগ্রাম) পরিচয় দিয়ে ওই ব্যক্তি প্রতিটি টিকিটের জন্য ১৫০ টাকা বেশি চান। তার দেওয়া বিকাশ নম্বরে (০১৬২৪৭৩৪৯৭২) ৫,৮০০ টাকা পাঠান নাফিস। এরপর তিনি নাফিসের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com