1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৩০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগ, দ্রুত নিয়ন্ত্রণে বড় ক্ষতি এড়ানো চীনা পেশাজীবীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করল ভারত হাতিয়ায় অচল নৌ-অ্যাম্বুলেন্সে ব্যাহত জরুরি স্বাস্থ্যসেবা চার দশক পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ ও হলসংসদ নির্বাচন আয়োজনের উদ্যোগ গুলিবিদ্ধ ওসমান হাদির অবস্থা সংকটাপন্ন, উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা বাখেরআলী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত তসিকুল ইসলামের মরদেহ হস্তান্তর শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চায় ইনকিলাব মঞ্চ মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, ঝুঁকিপূর্ণ ৭২ ঘণ্টা পার করছেন গুগলে সর্বাধিক অনুসন্ধান হওয়া ভারতীয় হিসেবে উঠে এলেন ১৪ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশী সন্ত্রাসী হামলার পেছনের শক্তি প্রকাশের দাবি জামায়াত আমিরের

পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দিল ভারত

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
  • ১৪৪ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাপেঁয়াজ রপ্তানি পুরোপুরি বন্ধ করে দিল ভারত। দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নিজেদের রপ্তানি নীতি সংশোধন করে পেঁয়াজকে রপ্তানি নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায় ঢুকিয়েছে। অন্যদিকে দেশটির বৈদেশিক বাণিজ্য বিষয়ক দপ্তর আজ রোববার এক নির্দেশনায় জানিয়েছে, পরবর্তী নিদেশ না দেওয়া পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ থাকবে।

ভারতে পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। এ পরিপ্রেক্ষিতে দেশটি রপ্তানি বন্ধের সিদ্ধান্ত এল। এর আগে ভারত গত ১৩ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ রপ্তানিতে ন্যূনতম মূল্য টনপ্রতি ৮৫০ ডলারে বেঁধে দেয়। এক দিন পরে এ খবরে বাংলাদেশের বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজের দাম বেড়ে যায়। খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ৬০ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ ৫০-৫৫ টাকায় ওঠে। এরপর থেকে দাম বাড়তে থাকে। ঢাকার বড় বাজারে এখন ভালোমানের দেশি পেঁয়াজ ৮০ টাকা, দেশি কিং নামের এক ধরনের পেঁয়াজ ৭০ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ৬৫ থেকে ৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ৪৫ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করছে। অন্যদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তিন দফা বৈঠক করেছে। সর্বশেষ বৈঠকে আমদানিকারকেরা জানিয়েছেন, মিসর ও তুরস্ক থেকে পেঁয়াজ আমদানির প্রক্রিয়া চলছে। তবে তা দেশে পৌঁছাবে আগামী মাসে।

দেশের পেঁয়াজের চাহিদা ও জোগানের কোনো সঠিক হিসাব নেই। ব্যবসায়ীদের ধারণা, প্রতি বছর চাহিদার ৬০-৭০ শতাংশ পেঁয়াজ দেশে হয়। বাকিটা আমদানি হয়। আমদানির প্রায় পুরোটুকুর উৎস ভারত। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাবে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে ২৩ লাখ ৩০ হাজার টন। পেঁয়াজ উৎপাদিত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, আমদানি হয়েছে প্রায় ১০ লাখ ৯২ হাজার টন।

আজ বিকেলে পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী নারায়ণ চন্দ্র সাহা প্রথম আলোকে বলেন, ভারতের রপ্তানি বন্ধের খবর তখনো তাদের কাছে পৌঁছায়নি। পেঁয়াজের পাইকারি দর আগের দিনের চেয়ে একটু বেশি। তার তথ্য অনুযায়ী, শ্যামবাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ পাইকারি ৬০-৬২ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ৫৫-৫৮ টাকা ও মিয়ানমারের পেঁয়াজ ৫৪-৫৫ টাকা দরে বিক্রি হয়। ভারতীয় ও মিয়ানমারের পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি তিন টাকার মতো বাড়তি। তিনি বলেন, মিসর ও তুরস্কের পেঁয়াজ এখনো দেশে পৌঁছায়নি।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com