মসিউর রহমান খান কেউ বলছেন, ‘নৌকায় ভোট না দিলে কবরস্থানে জায়গা হবে না’; প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে কেউ আরও এক পা এগিয়ে বলছেন, ‘শুধু একে-৪৭ নয়, প্রয়োজনে যা করা দরকার, সবই করব।’ চাইলে থানার সামনে দুই-তিন ঘণ্টা ধরে লড়াই করে থানাকে ‘হটায়ে’ দিতে পারেন, কাউকে বাড়ি থেকে উঠিয়ে আনতে পারেন- এমন হুমকিও দিচ্ছেন কেউ।
ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনী প্রচারাভিযানে চলছে এ ধরনের উস্কানিমূলক কথাবার্তার প্রতিযোগিতা। চেষ্টা করা হচ্ছে এভাবে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার, ভোটারদের আতঙ্কিত করে তোলার। এই ‘ভাষা সন্ত্রাসে’র মধ্য দিয়ে যে অসহিষ্ণুতা ও উস্কানির ইঙ্গিত ছড়ানো হচ্ছে, তা নির্বাচনকেন্দ্রিক সহিংসতা এবং প্রাণহানিকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা। তাদের মতে, একটা গণতান্ত্রিক সমাজে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে এমন মধ্যযুগীয় হুমকির ঘটনা কল্পনাও করা যায় না।বিস্তারিত