1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:১১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
বিএনপিতে যোগদান করেছেন ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান একীভূত হওয়া পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য ঘোষণা, মালিকদের কর্তৃত্ব হ্রাস মস্কোয় বাংলাদেশ দূতাবাসের সাবেক ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত আটক আগারগাঁওয়ে বিএনপির ভোটার কার্যক্রম নিয়ে বৈঠক সম্পন্ন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে শিক্ষার্থী আটক সৌদি আরব সৌজন্যে পাকিস্তান সেনাপ্রধানকে ‘কিং আব্দুল আজিজ মেডেল অব এক্সিলেন্স’ প্রদান যে বাংলাদেশ দেখছি এ বাংলাদেশের স্বপ্ন আমি কোনোদিন দেখিনি গাজীপুরে কাশিমপুর কারাগারে রিমান্ড প্রক্রিয়ার সময় আওয়ামী লীগের এক নেতা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু তারেক রহমান দেশে ফিরলে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে মহাখালীতে নির্মাণকর্মীকে গুলি করে আহত করার ঘটনা

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে জীবিত স্বামীকে মৃত দেখিয়ে বিধবা ভাতা নিচ্ছেন ১০ নারী!

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৭ জুন, ২০২২
  • ১১৭ বার দেখা হয়েছে

তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

জীবিত স্বামীকে মৃত দেখিয়ে বিধবা ভাতা উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার দেশীগ্রাম ইউনিয়নের একাধিক নারীর বিরুদ্ধে।

স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য ও সমাজসেবা অফিসের ইউনিয়ন সমাজকর্মীদের সহায়তায় দীর্ঘদিন ধরেই তারা ভাতা উত্তোলন করে আসছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

জানা যায়, উপজেলার দেশীগ্রাম ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের শিলংদহ গ্রামের আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী ধলী খাতুন, আব্দুস ছালামের স্ত্রী নাসিমা খাতুন, আব্দুল মজিদের স্ত্রী ফরিদা খাতুনসহ ওই ইউনিয়নের ১০ জন নারী দীর্ঘদিন ধরে বিধবা ভাতা উত্তোলন করে আসছেন। অথচ এ সকল নারীর স্বামী এখনও জীবিত।

দেশীগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাক জানান, শিলংদহ গ্রামের ওই নারীদের স্বামীরা জীবিত। তারা কৃষিকাজ করেন। কীভাবে সম্ভব জীবিত স্বামীকে মৃত দেখিয়ে বিধবা ভাতা নেওয়া যায়।

স্থানীয়দের অভিযোগ ইউনিয়ন সমাজকর্মীদের সঙ্গে যোগসাজশ করে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যরা এসব বই তৈরি করেন। এছাড়া অর্থের বিনিময়ে এসব অবৈধভাবে ভাতাকার্ড তৈরি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।

দেশীগ্রাম ইউনিয়ন সমাজকর্মী শিখা রানী জানান, দেশীগ্রাম ইউনিয়নের ১০টির মতো বিধবা ভাতার কার্ড রয়েছে। তাদের স্বামী জীবিত থাকার সত্ত্বেও মৃত দেখিয়ে বিধবা ভাতা নিচ্ছেন। আর এই বইগুলো দেওয়ার সময়ে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস কুদ্দুস নিজে জোরপূর্বক নিয়ে যায়।

 

তাড়াশ উপজেলা সমাজসেবা অফিসার কে. এম মনিরুজ্জামান বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যরা আমাদের অফিসে যেসব তথ্য দেন, আমরা সেটার ভিত্তিতে কাজ করি। তবে এখন থেকে অনলাইন হচ্ছে। এমনিতেই সব বাতিল হয়ে যাবে। যেগুলো আমাদের নজরে আসছে, সে বইগুলো বাতিল করা হচ্ছে।

তাড়াশ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মেজবাউল করিম বলেন, মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিধবা ভাতা ও মাতৃত্বকালীন ভাতা নেওয়া গুরুতর অপরাধ। যারা অবৈধভাবে ভাতা নিচ্ছেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com