1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:২৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক ও সচেষ্ট দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কূটনীতিকদের ব্রিফিং আয়োজন উপদেষ্টা পরিষদ গুম প্রতিরোধ, হাওর সংরক্ষণ ও সুইজারল্যান্ডে দূতাবাস স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফয়সালের সব ধরনের অপকর্মে বাবা-মার সম্পৃক্ততা স্বীকার বিএনপি যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের আসন বন্টন নিয়ে সিদ্ধান্ত আগামীকাল হওয়ার সম্ভাবনা গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি সিঙ্গাপুরে ক্রিটিক্যাল অবস্থায় নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের নেতা রবিউল হোসেন গ্রেপ্তার নবম পে-স্কেল প্রস্তাব: কমিশনের রিপোর্ট জমার সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ মেহজাবীন চৌধুরী ও তার ভাই আলিশান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলার জবাব দাখিলের তারিখ আগামী ১২ জানুয়ারি রইদ সিনেমা নিয়ে তিন বছর পর ফিরছেন মেজবাউর রহমান সুমন

বেগম সুফিয়া কামালের জন্মদিন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০১৭
  • ১৩১ বার দেখা হয়েছে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেগম সুফিয়া কামালের জন্মদিন উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলাদেশের প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক এবং নারীমুক্তি আন্দোলনের অন্যতম অগ্রদূত বেগম সুফিয়া কামালের ১০৬ তম জন্মদিন উপলক্ষে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। এই মহীয়সী নারী ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন।
সুফিয়া কামাল ছিলেন একদিকে আবহমান বাঙালি নারীর প্রতিকৃতি, মমতাময়ী মা, অন্যদিকে বাংলার প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে ছিল তাঁর আপোষহীন এবং দৃপ্ত পদচারণা।
নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার চিন্তাধারা কবি সুফিয়া কামালের জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলেছিল। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মহিলা হোস্টেলকে ‘রোকয়ো হল’ নামকরণের দাবী জানান। ১৯৬১ সালে পাকিস্তান সরকার রবীন্দ্রসঙ্গীত নিষিদ্ধ করলে এর প্রতিবাদে আন্দোলন করেন। শিশু সংগঠন কচিকাঁচার মেলা’র তিনি প্রতিষ্ঠাতা।
বায়ান্ন’র ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, একাত্তরের অসহযোগ আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন বাংলাদেশে বিভিন্ন গণতান্ত্রিক সংগ্রামসহ শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তাঁর প্রত্যক্ষ উপস্থিতি তাঁকে জনগণের ‘জননী সাহসিকা’ উপাধিতে অভিষিক্ত করেছে।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পচাঁত্তরের পনেরই আগস্টে নিমর্মভাবে হত্যা করে যখন এদেশের ইতিহাস বিবৃতির পালা শুরু হয়, তখনও তাঁর সোচ্চার ভূমিকা বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের গণতান্ত্রিক শক্তিকে নতুন প্রেরণা যুগিয়েছিল।
সাহিত্যে তাঁর সৃজনশীলতা ছিল অবিস্মরণীয়। শিশুতোষ রচনা ছাড়াও দেশ, প্রকৃতি, গণতন্ত্র, সমাজ সংস্কার এবং নারীমুক্তিসহ বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর লেখনী আজও পাঠককে আলোড়িত ও অনুপ্রাণিত করে।
আমি বেগম সুফিয়া কামালের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com