1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
লাপাত্তা সেই ১৪ দল অফিস ভাড়া বাকি রেখে উধাও গণতন্ত্রী পার্টি কাগজে থাকলেও বাস্তবে অফিস নেই তরিকত ফেডারেশনের গোলাম রাব্বানী ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত ভোটের জটিল হিসাবে দুই প্রার্থী ♦ ভাগ্য ঝুলছে অঙ্গরাজ্যের ভোটে ♦ কমলায় ঝুঁকেছেন শ্বেতাঙ্গ নারীরা ♦ ট্রাম্পে সমর্থন হিসপ্যানিকদের Chief Adviser urges Australia to increase regular migration from Bangladesh রাজনীতিতে যোগ দেওয়া কিংবা দল গঠনের কোনো ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনমুখী সরকার ইসি গঠনে সার্চ কমিটি চূড়ান্ত প্রধান হচ্ছেন বিচারপতি জুবায়ের ভোট প্রস্তুতিতে বিএনপি ♦ জোট নেতাদের দেবে আসন ছাড় ♦ বিজয়ী হলে গড়বে জাতীয় সরকার ♦ নভেম্বরে মহানগরসহ সব সাংগঠনিক জেলায় সমাবেশ ৩ লাখ কোটির হদিসে দুই সংস্থা ১৫ বছরে বিপুল পাচার টাকা নিয়ে অনুসন্ধানে দুদক ও সিআইডি UN fact-finding mission likely to finalise its report by early Dec: Türk ডেঙ্গুতে একদিনে সর্বোচ্চ ১৩১২ রোগী হাসপাতালে ভর্তি, আরও ৬ প্রাণহানি আবারও অবরোধের ঘোষণা দিয়ে সড়ক ছাড়লেন ৭ কলেজ শিক্ষার্থীরা

ইলিশপ্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণে কঠোর নিষেধাজ্ঞা

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৭
  • ৫৫ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট আয়োজিত ‘বার্ষিক গবেষণা-পরিকল্পনা প্রণয়ন ২০১৭-১৮’ শীর্ষক কর্মশালায় ইলিশপ্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণে ২২ দিনের কঠোর নিষেধাজ্ঞা মেনে চলার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়। কর্মশালায় জানানো হয়, এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায় প্রথম ৫ দিনে ১শ’ জন এবং পরের ৫ দিনে আরো ৭৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়। দ্বিতীয় ৫ দিনে নিষেধাজ্ঞা অমান্যের হার ৭ গুণ বেড়েছে, যা বেশ উদ্বেগজনক। এ ব্যাপারে সকলের সহযোগিতা কামনা করে বক্তারা বলেন, ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে জেলেরাই লাভবান বেশি হবেন। তাই প্রজনন মৌসুমে ২২ দিন ইলিশ আহরণ থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকা উচিত।
বক্তারা জানান, সরকার মৎস্যের উন্নয়নে গবেষণা কার্যক্রমকে জোর দিয়ে গবেষণা ইনস্টিটিউটের বাজেট বৃদ্ধি করেছে এবং ২ শতাধিক নতুনপদ সৃজন করেছে। এছাড়াও গবেষণাকে ত্বরান্বিত করতে ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি নতুন উন্নয়নপ্রকল্পও অনুমোদন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট এর ডিজি ড. ইয়াহিয়া মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ। বিশেষ অতিথি ছিলেন মৎস্য সচিব মো. মাকসুদুল হাসান খান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান দিলদার আহমদ, অতিরিক্ত সচিব ড. নজরুল আনোয়ার এবং মৎস্য অধিদফতরের ডিজি সৈয়দ আরিফ আজাদ।
প্রধান অতিথি জাতীয় অর্থনীতিতে মৎস্যখাতকে খুবই সম্ভাবনাময় উল্লেখ করে বলেন, দেশের মোট জনগোষ্ঠীর ১১ শতাংশের অধিক মৎস্যখাতে নির্ভরশীল এবং দেশের মোট আমিষের ৩ দশমিক ৬১ শতাংশ অর্জিত হয় এই খাত থেকে। মিঠাপানির মাছের উৎপাদনে সফল হলেও সামুদ্রিক ও লোনাপানির মাছের উৎপাদনে দেশ পিছিয়ে আছে। উপকূলীয় এলাকায় চিংড়ি ছাড়াও প্রাকৃতিক সুস্বাদুমাছ যেমন পারশে, দাতিনা, চিত্রা, তোপ্সে, নোনা টেংরা, কাইন, মাগুর ইত্যাদি ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে, যা রোধ করা জরুরি।
কর্মশালায় সারাদেশ থেকে বিজ্ঞানী, সম্প্রসারণকর্মী, সরকারি বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, মৎস্যসংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তা ও চাষিগণ অংশগ্রহণ করেন।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com