1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫, ১০:৪০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
মহাখালীতে সাততলা বস্তিতে আগুন, ৫ ইউনিটের চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে অসংক্রামক রোগ নিয়ে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার NCD joint declaration a new milestone for health protection: CA আফগানিস্তানে ট্রাক-মোটরসাইকেল-বাস দুর্ঘটনায় ৭১ জন নিহত বন্দরের কনটেইনার জট কমাতে এনবিআরের নির্দেশ সকালের যেসব অভ্যাসে সুস্থ থাকতে পারে হৃদযন্ত্র প্রথম পর্ব দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী আজিজ খান-ফারুক খান ভাইবেরাদারের অর্থ পাচার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন ♦ দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠকের ফল শূন্য ♦ বিশেষজ্ঞদের চার বিকল্প পথ নিয়েও বিতর্ক সড়ক যেন মারণফাঁদ ♦ ছয় মাসে সড়কে ঝরেছে প্রায় ৩ হাজার প্রাণ ♦ অতি গতি ডেকে আনছে বিপদ ♦ দুর্ঘটনা প্রতিরোধে জরুরি পাঁচ পদক্ষেপ আগুন নিয়ে খেলাতেই সব শেষ যেভাবে ভাঙল সুমিতার সংসার

আমের মণ ৬৫০ টাকা!

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১
  • ২৫৬ বার দেখা হয়েছে

আমানুল হক আমাকরোনার প্রভাবে রাজশাহীর বাঘায় দাম নিয়ে হতাশায় পড়েছেন আমচাষীরা। বৃহস্পতিবার লখনা আম বিক্রি হয়েছে ৬৫০-৭৫০ টাকা প্রতি মণ।

গত মৌসুমে এ সময়ে প্রতি মণ হিমসাগর ও গোপালভোগ আম বিক্রি হয়েছে ৩ হাজার থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকায়। বর্তমানে আড়তে বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ২০০ টাকা থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা দরে। ইতোমধ্যেই গোপালভোগ আম প্রায় শেষের দিকে। বর্তমানে কেনাবেচা চলছে হিমসাগর ও লখনা আম।

করোনার কারণে উপজেলার বাজার ও আড়তে আমের দামে প্রভাব পড়েছে বলে মনে করেন আমচাষীরা। চলতি মৌসুমে আমের উৎপাদন ভালো হয়েছে। এখন পর্যন্ত বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়নি।

খরার পরে গাছে যে আম টিকে আছে, সেগুলো পোক্ত হয়েছে। চাষীরা সেই আম এখন বাজারজাত করছে। গত বছর ঘূর্ণিঝড়ের কারণে পোক্ত আম ব্যাপক হারে ঝরে পড়েছিল; কিন্তু এবার তা হয়নি। খরার কারণে কিছু আম পড়লেও তেমন ক্ষতি হয়নি। তবে বাজারে ৪৫ কেজিতে প্রতি মণ হিসেবে আম বিক্রি হচ্ছে।

এ বিষয়ে মনিগ্রামের আমচাষী জিল্লুর রহমান বলেন, এবার আমের দাম কিছুটা কম। গত মৌসুমে আঁচার ও জুস কোম্পানি প্রচুর পরিমাণে গুটি ও লখনা আম ক্রয় করেছে। কিন্তু এবার তাদের তেমন আম কিনতে দেখা যাচ্ছে না। তবে করোনার কারণে বাজারে তেমন ক্রেতা আসছে না। ফলে অন্যান্য আমের দাম গত বছরের তুলনায় অনেকটা কম।

আড়ানী গোচর গ্রামের আমচাষী মন্টু হোসেন বলেন, ১০ মণ আম গাছ থেকে পাড়তে ২ জন শ্রমিক লাগছে। শ্রমিককে দিতে হচ্ছে এক হাজার টাকা। তারপর দিতে হচ্ছে গাড়ি ভাড়া, আড়ত খরচ। ১০ মণ লখনা আম বিক্রি করে দাম পাওয়া যাচ্ছে ৬-৭ হাজার টাকা। এই আমে এবার তেমন লাভ হবে না। হিমসাগর ও গোপালভোগ আমের দাম কিছুটা ভালো আছে। তবে এসব আম গাছে কম ধরে। লখনা আমের দাম কম হলেও গাছে ধরে অনেক বেশি।

উপজেলার কলিগ্রামের মহাতাব হোসেন বলেন, আমার আমের বাগানের দাম বলেছিল এক লাখ ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে এই বাগানের দাম অনেক কম বলছে। আম নিয়ে কী হবে ভেবে পাচ্ছি না। মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে আম নিয়ে চরম হতাশা উৎকণ্ঠায় দুশ্চিন্তায় আছি।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, হেক্টরপ্রতি ১৫ দশমিক ৫৮ মেট্রিক টন আম উৎপাদন নির্ধারণ করা হয়েছে। সেই হিসেবে এবার আমের উৎপাদন গতবারের চেয়ে অনেক বেশি হবে। রাজশাহীর ৯টি উপজেলায় আম চাষ হয়েছে ১৭ হাজার ৯৪৩ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে বাঘা উপজেলায় আম চাষ হয়েছে ৮ হাজার ৩৬৮ হেক্টর জমিতে। ইতোমধ্যেই এ উপজেলার আম যুক্তরাষ্ট্রে ৫ মেট্রিক টনের দুটি চালান গেছে।ন, বাঘা (রাজশাহী)

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com